মেহেরপুর কলেজ মোড়ের অবৈধ বালির ব্যবসা বন্ধের প্রতিকার চেয়ে আবেদন দেয়ার পরও কাজ হয়নি বিন্দুমাত্র।
যে কারণে ছোটখাটো দুর্ঘটনা লেগেই আছে। দপ্তরগুলো থেকে একের পর এক আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পায়নি এলাকাবাসী। জেলা প্রশাসক মেহেরপুর বরাবর ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে দাখিলকৃত আবেদন সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর কলেজ মোড়ে দীর্ঘদিন যাবত প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে লালনশাহ বালি ভান্ডার সহ একাধিক ব্যক্তি অবৈধ বালির ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন।
যে কারণে পরিবেশ ও জনজীবন হুমকির মুখে। ট্রাফিক পুলিশ বক্স, সুপরিচিত ইয়ারুল খাবারের হোটেল সহ গুরুত্বপূর্ণ অফিস সহ বসতবাড়ি থাকা সত্ত্বেও অবৈধ বালির ব্যবসা বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না।
অবৈধ বালির ব্যবসা চলার কারণে প্রতিনিয়ত ছোটখাটো দুর্ঘটনা লেগেই আছে। প্রশাসন যেন নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। সড়ক ও জনপদ বিভাগের পক্ষ থেকে লিখিত নোটিশ দেয়ার পরেও বালু ব্যবসায়ীরা বহাল তবিয়াতে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। অন্যদিকে ধুলাবালির কারণে এলাকার পরিবেশ চরমভাবে ক্ষতির সম্মুখীন।ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক মেহেরপুর বরাবর ১৬ফেব্রুয়ারি একটি লিখিত আবেদন দাখিল করা হলেও কাজ হয়নি বিন্দুমাত্র।
এছাড়া বিষয়টি স্থানীয় পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, প্রশাসক মেহেরপুর পৌরসভা, সহকারী কমিশনার (ভূমি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সদর থানা এবং সেনা ক্যাম্পে অনুলিপি দেয়া হয়। এক মাস অতিবাহিত হওয়ার পরেও বিষয়টির কোন সূরাহা হয়নি। দপ্তর গুলো থেকে আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাইনি এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী বিষয়টির যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।